অফার নিয়েছি, সেলস ফানেল তৈরি করেছি, কিন্তু ভাই ওয়েবসাইটে ট্রাফিক জেনারেট করতে পাছিনা! আপনার যদি এই সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে জেনে রাখুন এটা শুধু আপনার একার সমস্যা না। একটা সার্ভে থেকে জানা যায়-

৬৩% বিজনেস অরনার এটাই ক্লেইম করে অনলাইন বিজনেস এর সবথেকে চ্যালেঞ্জিং পার্ট হচ্ছে ট্রাফিক জেনারেশন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ ভেন্ডর প্রোডাক্ট তৈরি করে দেয় এবং সাথে মার্কেটিং এলিমেন্ট তৈরি করে দেয়। তারপর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের প্রোডাক্ট প্রোমোট করার সুযোগ করে দেয়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হিসেবে আমাদের মূল কাজ প্রোডাক্ট প্রোমোট করে সেল জেনারেট করা এবং বিক্রি করতে পারলে আমরা কমিশন পাবো। ভেন্ডর বা কোম্পানি জানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মডিউল কতটা ইফেক্টিভ ট্রাফিক জেনারেশন এবং সেলস জেনারেট এর জন্য। এবং এজন্যই এই মার্কেটিং মডিউল দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে।

কিভাবে ট্রাফিক জেনারেট করা যায়?

ট্রাফিক জেনারেট করার জন্য অনেক অনেক মাধ্যম আছে, আমি এই আর্টিকেল এ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য বেস্ট ট্রাফিক সোর্সগুলো নিয়ে আলচনা করবো এবং আপনি যদি প্রোডাক্ট প্রোমোশনের জন্য এই ট্রাফিক সোর্সগুলো ব্যবহার করেন, আশা করি টার্গেটেড ট্রাফিক পেতে পারেন।

১। পেইড অ্যাডভারটাইজিং

পেইড অ্যাডভারটাইজিং -কে ট্রাফিক জেনারেশন এর মিনিস্ট্রি বলা হয়। পেইড অ্যাডভারটিজিং এর মধ্যে পে পার ক্লিক, সোশ্যাল মিডিয়া পেইড ক্যাম্পেইন এবং ডিসপ্লে ক্যাম্পেইন অনেক নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। এই ক্যাম্পেইন গুলো থেকে আপনি লিড এবং সেলস পাবেন। তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে, আপনি যখনি কোন প্রোডাক্ট প্রোমোট করবেন সেলস ফানেল অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

আপনি যদি সেলস ফানেল ছাড়া সরাসরি কোন প্রোডাক্ট প্রোমোট করেন তাহলে সেলস রেশিও অনেক কম পাবেন এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনার লস হবার সম্ভাবনা থাকবে।

পেইড অ্যাডভারটিজিং এর ক্ষেত্রে আরেকটা বিষয় অনেক গুরুত্বপূর্ণ আড় তা হচ্ছে ROI (রিটার্ন অফ ইনভেস্টমেন্ট)। আপনি যেই পেইড ক্যাম্পেইন করছেন সেখানে দেখতে হবে প্রতিটি কনভার্সনের জন্য আপনার কত টাকা খরচ হচ্ছে। যদি ১টা সেল জেনারেট হতে আপনার খরচ হয় ৫০ ডলার এবং আপনার কমিশন স্ট্রাকচারে কমিশন থাকে ৪০ ডলার। তাহলে এই পেইড ক্যাম্পেইন আপনার জন্য ইফেক্টিভ না।

২। ইউটিউব থেকে ট্রাফিক জেনারেশন

YouTube (ইউটিউব) এখন বিশ্বের ২য় বড় সার্চ ইঞ্জিন। আপনি একটু নিজের কথাই চিন্তা করেন, আপনি কিন্তু বড় কোন আর্টিকেল পড়া থেকে ১টা ভিডিও দেখতে বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এজন্যই ভিডিও মার্কেটিং দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এবং এর কারণ হচ্ছে আমরা কোন একটা বিষ্য সম্পর্কে যখন জানতে চাই সেটার ভিউজিয়াল ভিউ যদি আমরা দেখতে পাই তাহলে সেটা আমাদের কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য হয়।

ইউটিউব হচ্ছে একটা ফ্রি ভিডিও হোস্টিং এবং সোশ্যাল কমিউনিটি প্লাটফর্ম।

৩। সোশ্যাল মিডিয়া

৪। ব্লগ পোষ্ট

৫। গেস্ট পোস্টিং

৬। ইমেইল মার্কেটিং

৭। প্রোডাক্ট রিভিউ

৮। Quora

৯। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন

বিঃদ্রঃ এই আর্টিকেল আপডেট এর কাজ চলছে, সাথেই থাকুন…

Write A Comment